ন্যাভিগেশন মেনু

কোথায়-কখন মাস্ক পরতে হবে


করোনাভাইরাস রোধে আমরা প্রায় সকলেই মাস্ক ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু কখন কোথায় এ মাস্ক পরিধান করতে হবে সে সম্পর্কে অনেকেই অবগত নই। যার ফলে আমরা অনেকেই নানাবিধ সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি।

সম্প্রতি এই মাস্ক ব্যবহার নিয়ে নতুন গাইডলাইন প্রকাশ করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)।

এই গাইডলাইন অনুসারে, বদ্ধ ঘরের ভিতরেও মাস্ক পরার কথা বলা হয়েছে। শুধু সেন্ট্রাল এসি ঘরেই নয়, এসি গাড়িতে, ছোট ঘরেও খুব সহজেই সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ছে। সে কারণে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এমন পরিস্থিতিতেও মাস্ক পরার কথা বলছে।

এছাড়া জনবহুল ইনডোর এলাকায় তো মাস্ক পরতেই হবে। তবে খুব টাইট মাস্ক পরতে নিষেধ ও জিমে ঘাম ঝরানোর সময় মাস্ক না পরার কথাও বলেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।

জিমে সোশ্যাল ডিসটেন্সিং এবং উপযুক্ত হাওয়া চলাচল হলে মাস্কের প্রয়োজন নেই। এতে অনেক ক্ষেত্রে শরীরে বিরূপ প্রভাব পড়তেও পারে বলে আশঙ্কা গবেষকদের।

জনবহুল এলাকায় মাস্ক পরতেই হবে। যতক্ষণ সম্ভব, যতোটা সম্ভভ মাস্ক পরেই থাকতে বলা হয়েছে।

৫ বছরের উপরের শিশুদের অবশ্যই মাস্ক পরতে হবে। এর নীচের শিশুরা না পরলেও চলবে। এই অভ্যাস যতো তাড়াতাড়ি হবে এবং থাকবে ততোই মঙ্গল এই মরণভাইরাসকে কাবু করার জন্য।

এ ছাড়াও দূরত্ব বজায় রাখা, সাবান-স্যানিটাইজার দিয়ে দিনে কয়েকবার হাত পরিস্কার করে জীবাণুমুক্ত থাকা যায়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বরাবরই এই নিয়মকে অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে পালন করার কথাই বলে এসেছে। এর পাশাপাশি নিজেদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর কথাও বলেছেন বিশেষজ্ঞরা।

এস এ /এডিবি