ন্যাভিগেশন মেনু

এ ৪টি খাবার খেয়ে সর্দি তাড়ান


অনেকেরই আছে শীত-গরম উভয় সময় ঠাণ্ডায় ভেোগেন।বিশেষ করে শীতকালে তাদের খুব সহজেই ঠান্ডা লেগে যায়।  আর এই ঠান্ডা বা ফ্লু বিষয়টি থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য পুষ্টিদায়ক কিছু খাবার খাওয়া জরুরী। 

ঠান্ডা লাগলে আপনি ইচ্ছা করলেও বেশি খাবার খেতে পারবেন না। তবে সুস্থ হওয়ার জন্য কষ্ট হলেও কিছু খাবার অবশ্যই খেতে হবে।

টমেটো, সবুজ শাক, দই আপনাকে প্রয়োজনীয় ভিটামিন,মিনারেল ও খনিজ সরবরাহ করবে। এই খাবারগুলো আপনাকে দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠতে সাহায্য করবে।

ক্যাফেনেটেড পানীয়, অ্যালকোহল ও মিষ্টি পানীয়:

কফি, চা এবং অ্যালকোহলযুক্ত পানীয় হিসাবে ক্যাফিনেটেড পানীয় আপনাকে পানিশূন্য করতে পারে। ফ্লুর কারণে তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেতে পারে, পানিশূন্যতা দেখা দেয় আর ক্যাফেইন যুক্ত পানীয় এই পরিস্থিতিকে আরো খারাপ করে তোলে। এছাড়া চিনিযুক্ত ফলের রস আপনার রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে দূর্বল করে তোলে।

হজম করা কঠিন:

ক্রাঞ্চি ওয়েফার এবং অনুরূপ টেক্সচারযুক্ত খাবারগুলো আপনার কাশিকে আরো বাড়িয়ে দিতে পারে। এছাড়া পেট খারাপও হতে পারে।  এছাড়া যেসব খাবারে ফাইবারের পরিমাণ বেশি তা হজম করা কঠিন। সুতরাং এগুলো এড়িয়ে চলুন। স্যাচুরেটেড ফ্যাট বেশি এমন মাংস খাওয়া থেকে ওই সময়টা বিরত থাকুন।

ক্যান্ডি ও চকলেট:

ক্যান্ডি এবং চকোলেট জাতীয় খাবারগুলো প্রদাহ সৃষ্টি করে এবং এটি হোয়াইট সেলকে দুর্বল করে আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হ্রাস করতে পারে। এই কোষগুলো সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করে। তাই ক্যান্ডি এবং চকোলেট খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। 

মিউকাস তৈরি করে খাবার:

ফ্লু এবং সর্দি থেকে সেরে উঠলে শ্লেষ্মা আপনার প্রধান শত্রু। এমন কোন খাবার খাবেন না যা শ্লেষ্মা তৈরি করে। আপনি অসুস্থ হলে আরেকবার চিন্তা করুন।

স্ট্রবেরি একটি গুরুত্বপূর্ণ উদাহরণ এর হিস্টামাইন নিঃসারণ আপনার নাকের মধ্যে অস্বস্তি তৈরি করে এবং সাইনাসের কারণ হতে পারে। 

দুধ এড়াতে হবে, কারণ এটি শ্লেষ্মা ঘন করতে পারে এবং এ থেকে সমস্যা তৈরি হতে পারে। অতিরিক্ত মশলা যেমন কাঁচামরিচ, ক্যাপসিকাম খাওয়া থেকেও বিরত থাকুন।

ওয়াই এ/ এডিবি