ন্যাভিগেশন মেনু

চাচার ‘ধর্ষণে কিশোরী অন্তঃসত্ত্বা’ থানায় বাবার অভিযোগ


চাচার বাড়ি বিয়ের দাওয়াতে গিয়ে তারই হাতে ধর্ষিত হয়েছে স্কুলে পড়ুয়া ভাতিজি। আপন চাচার হাতে ধর্ষিত  সেই ভাতিজি এখন ছয় মাসের অন্তঃসত্ত্বা। ভাইয়ের এ অপরাধের বিচার চেয়ে নীলফামারী সদর থানায় অভিযোগ দিয়েছেন ভাই।  

ভুক্তভোগীর পরিবার জানায়, ছয় মাস আগে চাচার বাড়িতে বিয়ে খেতে যায় তার ভাতিজি। বিয়ের দিন সন্ধ্যায় বাথরুম থেকে বের হলে পেছন থেকে তার চাচা গলায় ছুরি ধরে পাশের কলাবাগানে নিয়ে যান। সেখানে হত্যার ভয় দেখিয়ে তাকে ধর্ষণ করে। এ ছাড়া ধর্ষণের ঘটনা পরিবারকে জানালেও তার বাবা-মাকেও হত্যার হুমকি দেয়। ভয়ে পরিবারের কাউকে কিছু জানায়নি ওই ছাত্রী।

এ বিষয়ে ভুক্তভোগীর বাবা বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে আমার মেয়ের পেট ব্যথা করছিল। বিভিন্ন ওষুধ খাওয়ানোর পরও ঠিক হয়নি। পরে ক্লিনিকে আলট্রাসনোগ্রাম করার পর জানতে পারি, আমার মেয়ে ছয় মাসের অন্তঃসত্ত্বা।

তখন মেয়েকে জিজ্ঞেস করলে সে জানায়, বিয়ে খেতে গিয়ে তারা চাচার ধর্ষণের শিকার হয়েছে সে। এই ঘটনা কাউকে জানালে মেরে ফেলার হুমকি দেওয়া হয়। ভয়ে কিছু জানায়নি আমার মেয়ে। পরে বিচার চেয়ে থানায় অভিযোগ দিয়েছি।’

স্থানীয় ইউপি সদস্য শাহ জামাল বলেন, ‘স্থানীয়ভাবে বিষয়টি আপোষের চেষ্টা চলছে।’ এ বিষয়ে নীলফামারী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রউফ বলেন, ‘অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

এস এস