ন্যাভিগেশন মেনু

ঝালকাঠিতে সিডিউল বিক্রি করে রেকর্ড পরিমান রাজস্ব আয়


ঝালকাঠি জেলা পরিষদে রাজাপুর ও কাঁঠালিয়া উপজেলাধীন ৭৫টি প্রকল্পের ২৮টি প্যাকেজে লটারির মাধ্যমে ঠিকাদার নিয়োগ করা হয়েছে। এই দুই উপজেলায় এক কোটি সাত লাখ টাকা ব্যয়ে ২৮টি প্যাকেজের বিপরীতে দুই হাজার ৫১০টি সিডিউল বিক্রি করে রেকর্ড পরিমান ৮ লাখ ৮৪ হাজার টাকা রাজস্ব আয় করা হয়েছে।

করোনা পরিস্থিতির মধ্যে বিগত সময়ের চেয়ে সিডিউল বিক্রিতে ২৫ শতাংশ রাজস্ব আয় বেশি হয়েছে।

এর সাতদিন আগে ঝালকাঠি ও নলছিটি উপজেলায় এক কোটি ২৩ লাখ টাকার বিপরীতে ৮৪টি প্যাকেজে তিন হাজার ৫৩৭টি সিডিউল বিক্রি করে ১২ লাখ ৭৬ হাজার ৬৫০ টাকা রেকর্ড পরিমান রাজস্ব আয় হয়।

জেলার ৪টি উপজেলায় ১৫৯টি প্রকল্পের প্যাকেজভুক্ত ছয় হাজার ৪৭টি সিডিউল বিক্রি করে সর্বমোট ২১ লাখ ৬০ হাজার ৬৫০ টাকা রাজস্ব আয় হয়েছে।

রাজস্ব আয় থেকে জেলা পরিষদের কর্মকতা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা দেওয়া হয় বলে জানিয়েছেন অফিস সংশ্লিষ্ট সূত্র।

বৃহস্পতিবার (২৪ জুন) সকাল সাড়ে ১১টায় জেলা পরিষদ মিলনায়তানে দ্বিতীয় পর্যায় (রাজাপুর ও কাঠালিয়া প্রকল্পভুক্ত) লটারি কার্যক্রমে জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান সরদার মো. শাহ-আলম সভাপতিত্ব করেন।

এ সময় জেলা পরিষদ সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ সালেক ও সাইদুর রহমান সেন্টু, সহকারী প্রকৌশলী সাইদুর রহমানসহ ঠিকাদাররা উপস্থিত ছিলেন।

জেলা পরিষদের এই প্রকল্পগুলো সর্বনিম্ন এক লাখ থেকে চার লাখ টাকা প্রাক্কলন ব্যয়ে তৈরি করা ইটের সলিং, সীমানা প্রাচীর, ছোট কালভার্ট, ঘাটলা, গভীর নলকূপ, মসজিদ, মন্দির উন্নয়ন প্রকল্প অর্ন্তভুক্ত রয়েছে।

এএস/ওয়াইএ/এডিবি/