ন্যাভিগেশন মেনু

টেলিকম নেটওয়ার্ক মানোন্নয়নে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানকে প্রতিযোগিতায় আনার দাবি


টেলিকম নেটওয়ার্কের মনোন্নয়ন ও রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানসমূহকে প্রতিযোগীতায় আনার দাবিতে শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশন মানববন্ধন করেছে।

শনিবার ( ১৯ সেপ্টেম্বর ) সকাল ১১ টায় এ মানববন্ধন করে। মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি  মহিউদ্দিন আহমেদ।

অ্যাসোসিয়েশনের দাবির মধ্যে ছিল-   অপারেটর অনুপাতে তরঙ্গ বরাদ্দ দিয়ে নেটওয়ার্কের মানোন্নয়ন।

তরঙ্গের দাম কমিয়ে অপরেটরদের কলরেট ও ডাটার মূল্য কমাতে বাধ্য করা।

প্রযুক্তি নির্ভর টেলিযোগাযোগ সেক্টরে সরকারি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানসমূহে যথোপযুক্ত কারিগরি আধুনিকায়ন ও সম্প্রসারণ করে মার্কেটে তাদের সক্ষমতা অর্জন ।

সরকারি খাতে জাতীয় অবকাঠামো হিসেবে যথেষ্ট পরিমাণ বিনিয়োগ নিশ্চিতকরণ।  

এছাড়া হাজার কোটি টাকা বরারদ্দের দাবি জানানো হয়।

সরকারি- আধাসরকারি,  পুলিশ ও আইন শৃঙ্খলা বাহিনীকে টেলিকম ব্যবহারের দাবি জানানো হয়। পরিচালনা পর্ষদে সংশ্লিষ্ট সেক্টরে অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ব্যক্তিদের নিয়োগ প্রদান।

সরকার সংশ্লিষ্ট নীতিমালাসমূহ প্রয়োজনীয় পরিবর্তন ও সংযোজনের মাধ্যমে বিদ্যমান অসমাঞ্জস্যপূর্ণ বাজারে সরকারি কার্যক্রমের পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে।

জাতীয় টেলিযোগাযোগ নীতিমালা   অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বাস্তবায়নের দাবি জানানো হয়।

টেলিযোগাযোগ আরো উন্নয়নে সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোতে যে জটিলতা রয়েছে নিরসন করতে হবে।

বিটিসিএলকে জবাবদিহীতার আওতায় এনে গ্রাহকবান্ধব করতে হবে।

বিটিসিএল‘র ৫ এমবিপিএস গতির ইন্টারনেটের দাম ১০০ টাকা ও ১০ এমবিপিএস গতির মূল্য ২০০ টাকা নির্ধারণ করে সারাদেশে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের প্রসারের দাবি জানানো হয়।

টেসিস’কে কার্যকর করে আন্তর্জাতিক মানের এক্সেস তৈরীর উপযোগী করে গড়ে তুলতে হবে ।

অপরেটরদের বিনা শুল্ক হ্যান্ডসেট আমদানির সুযোগ দিয়ে ভারতের জিও‘র মতো ১ হাজার ৫০০টাকায় ৪জি হ্যান্ডসেট ও সংযোগ প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহণ ও  নেটওয়ার্কের মনোন্নয়নে এক সপ্তাহের মধ্যে তা কার্যকরের দাবি জানানো হয়। 

সিবি/ এস এস