ন্যাভিগেশন মেনু

ডায়াবেটিস রোগীদের ডায়েটে রাখুন এই খাবার


ভিটামিন, খনিজ ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় উপাদানে ভর্তি থাকে সবুজ শাকসব্জি ৷ পালংশাক, বাঁধাকপি, ব্রকোলি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে ৷ ডায়াবেটিস রোগীরা শাকসব্জির রস খেতে পারেন ৷ কাঁচা বা হাল্কা সিদ্ধ করে স্যালাডেও রাখতে পারেন ৷

সারাবিশ্বে ডায়াবেটিস রোগে আক্রান্ত হওয়ার হার অত্যন্ত বেশি ৷ জিনগত এবং জীবনযাপনগত নানা কারণে এই হার বেশি হয় ৷ কোভিডের ক্ষেত্রে ডায়াবেটিস বা শর্করা ভয়াবহ ৷ তাই জেনে নিন এমন কিছু খাবার যা ডায়াবেটিস রোগীদের ডায়েটের জন্য আদর্শ ৷

সাম্প্রতিক গবেষণা বলছে, মিলেট খেলে টাইপ টু ডায়াবেটিস হওয়ার আশঙ্কা কম থাকে ৷ তাছাড়া রক্তে শর্করার হার বাড়তেও দেয় না মিলেট ৷

গ্লুকোজ মেটাবলিজম বাড়াতে সাহায্য করে আখরোট ৷ তাছাড়া এর প্রভাবে শরীরে কোলেস্টেরল মাত্রাও নিয়ন্ত্রিত থাকে ৷

কমলালেবু, আঙুর-সহ সব লেবুজাতীয় বা সাইট্রাস ফলে থাকে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট, খনিজ এবং ভিটামিন সি ৷ ডায়াবেটিস রোগীরা ডায়েটে অবশ্যই রাখুন সাইট্রাস জতীয় ফল ৷

ব্লুবেরি, স্ট্রবেরি, ব্ল্যাকবেরি-সহ যে কোনও বেরি গোত্রীয় ফল অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট, ফাইবার, ভিটামিন ও খনিজে সমৃদ্ধ ৷ এগুলিও নিয়মিত খান ডায়াবেটিস রোগীরা ৷

ফাইবারসমৃদ্ধ মেথি টাইপ টু ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে খুবই উপকারী ৷ তাছাড়া পরিপাক ক্রিয়া নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করে মেথি ৷

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে দীর্ঘ দিন ধরে ব্যবহৃত হচ্ছে করলা ৷ গ্লাইসেমিক নিয়ন্ত্রণে কার্যকর করলাও রাখুন আপনার ডায়েটে ।

ডায়াবেটিস ধরা পড়লে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ খাওয়ার পাশাপাশি এমন কিছু খাবার খাওয়া উচিত, যা প্রাকৃতিক ভাবেই রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে।

ডায়বেটিসে আক্রান্ত? বিলম্ব না করে এই খেতে শুরু করুন এই ৭ খাবার

 ঘন ঘন মূত্র ত্যাগ, ক্লান্তি, তৃষ্ণা, যখন তখন ক্ষিদে পাওয়া, দৃষ্টিশক্তির সমস্যা, ক্ষত সেরে উঠতে সময় লাগলে, দেরি না-করে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

একবার ডায়াবেটিস আক্রান্ত হলে সারা জীবন এর সঙ্গে লড়াই চালিয়ে যেতে হয়। রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য নানান প্রচেষ্টা করতে হয়, যাতে এর কারণে হৃদরোগের সম্ভাবনা, স্ট্রোক, কিডনির রোগ, অন্ধত্ব ইত্যাদির মতো সমস্যা দেখা না-দেয়। 

শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে ইনসুলিন তৈরি নাহলে বা ইনসুলিন সঠিক ভাবে ব্যবহার নাহলে ডায়বিটিসের সম্ভাবনা থাকে। 

ঘন ঘন মূত্র ত্যাগ, ক্লান্তি, তৃষ্ণা, যখন তখন ক্ষিদে পাওয়া, দৃষ্টিশক্তির সমস্যা, ক্ষত সেরে উঠতে সময় লাগলে, দেরি না-করে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

এস এস