আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় সেন্টমার্টিন দ্বীপ ভ্রমণে গিয়ে ঘূর্ণিঝড় বুলবুলের কারণে আটকে পড়া ১২০০ পর্যটকে ৩টি জাহাজে করে নিরাপদে ফেরত আনা হয়েছে।
সোমবার সন্ধ্যায় ৬টার দিকে টেকনাফ দমদমিয়া জেটি ঘাট হয়ে তাদেরকে ফিরিয়ে আনা হয়। আটকে পড়া পর্যটকদের সকাল সাড়ে ১০টার দিকে টেকনাফের দমদমিয়া ঘাট থেকে “কেয়ারি ক্রুজ অ্যান্ড ডাইন”, “ফারহান” ও “আটলান্টিক ক্রুজ” নামে তিনটি জাহাজ সেন্টমার্টিনের উদ্দেশে রওনা দেয়।
সেন্টমার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুর আহমদ বলেন, ‘‘আটকে পড়া পর্যটকদের সার্বক্ষণিক খোঁজ নেওয়ার পাশাপাশি তাদের থাকা-খাওয়ার ক্ষেত্রেও ব্যবস্থা করা হয়েছিল।”
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) টেকনাফ অঞ্চলের সমন্বয় কর্মকর্তা আমজাদ হোসেন বলেন, ‘‘ঘূর্ণিঝড় ‘বুলবুল’-এর প্রভাব অনেকটা স্বাভাবিক হয়ে আসায় এবং আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় টেকনাফ-সেন্টমার্টিন নৌ-রুটে পর্যটকবাহী জাহাজসহ সব ধরনের নৌযান চলাচল শুরু হয়েছে বলেই সেন্টমার্টিন দ্বীপে আটকে পড়া পর্যটকদের নিয়ে আসতে সকালে তিনটি জাহাজ পাঠানো হয় এবং তাদেরকে নিয়ে জাহাজগুলো নিরাপদে ফিরে এসেছে।”
ওয়াই এ/এমআইআর
আপডেট নিউজ পেতে ভিজিট করুন - আজকের বাংলাদেশ পোস্ট
