ন্যাভিগেশন মেনু

বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের ৪৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত


আজ ২৬ সেপ্টেম্বর ঢাকার ধানমন্ডি বঙ্গবন্ধু ভবনে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট কেন্দ্রীয় কমিটির ৪৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন ও সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। পরে বনানী কবরস্থানে প্রয়াত আলমগীর কুমকুম ও সারাহ বেগম কবরীর কবর জিয়ারত করেন।

কর্মসূচিতে অংশ নেন বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক ও মুখপাত্র অরুন সরকার রানা, চিত্রনায়িকা অরুনা বিশ্বাস, অভিনেত্রী তারিন জাহান, তানভিন সুইটি, কবি আবৃত্তিকার মুনা চৌধুরী, কন্ঠশিল্পী দিনাত জাহান মুন্নী, অভিনেত্রী দোলন দে, নিউজ প্রেজেন্টার শাহানা চৌধুরী, রেহানা পারভীন, নাট্য অভিনেত্রী শিরীন শিলা, লেখক-সাহিত্যিক ড. মিজানুর রহমান, চিত্রনায়িকা রোজিনা, জয়দেব রায়, আফসার উদ্দিন, টিপু সুলতান, চিত্রপরিচালক শাহ আলম কিরন, মুশফিকুর রহমান গুলজার, রায়হান মুজিব, রাজ সরকার, মো. অপূর্ব, নূর মোহাম্মদ, মো. ইকবাল-সহ নাট্য ও চলচ্চিত্র অঙ্গণের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট কেন্দ্রীয় কমিটির পক্ষ থেকে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন জোটের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ। বক্তারা বলেন, ১৯৭৬ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর প্রয়াত আলমগীর কুমকুম ও সারাহ বেগম কবরী’র নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট প্রতিষ্ঠিত হয়। দুঃসময়ে, দুর্দিনে এই সংগঠনটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। আমাদের নেতা বঙ্গবন্ধু। বঙ্গবন্ধুর পর জননেত্রী শেখ হাসিনা।

বঙ্গবন্ধু বাঙালি জাতির সম্পদ। যারা বঙ্গবন্ধুর অবদানকে স্বীকার করে না তারা কখনো দেশপ্রেমিক নাগরিক হতে পারে না। সাংস্কৃতিক সংগঠন সাংস্কৃতিক কর্মীরা করবে। এই সংগঠনটি সাংস্কৃতিক কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ করার জন্য দীর্ঘসময় আলমগীর কুমকুম ও সারাহ বেগম কবরী অনেক শ্রম ও মেধা দিয়েছেন। তারাও বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে ধারণ ও লালন করে যে বাতিঘর জ্বালিয়েছেন আমরাও সেই পথেই পথ চলতে চাই।

এস এস