ন্যাভিগেশন মেনু

বাফুফের নির্বাচন আজ


চার বছর পর পর ফুটবলের অতীত নিয়ে সবাই মুখর হয়ে ওঠেন। ফুটবলের প্রতি ভালোবাসায় কর্মকর্তারা এমন গদগদ হয়ে ওঠেন, সামনের চার বছর যেন তার ভাগ্যোন্নয়ন না হয়ে পারে না!

অর্থাৎ এবারও যথারীতি সেই আবহে দেশের ফুটবলের ভাগ্যগণনায় বসছেন ১৩৯ জন ভোটার। ফুটবল আবার পাঁচতারা হোটেলে। তাঁদের ভোটেই আজ ফুটবলের নিয়তি নির্ধারণ হবে।

নির্বাচনে অংশ নেওয়া ৪৭ জন প্রার্থীর মধ্যে ২১ জনের কমিটির হাতে উঠবে ফুটবল। এক যুগ ধরে এই কমিটির সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন।

 সংবাদমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাঁর কর্মকাণ্ডের ব্যবচ্ছেদ হচ্ছে। আসলে তাঁর কাছে মানুষের ছিল পাহাড়সম প্রত্যাশা, সেটা ছুঁতে পারেননি বলেই যত আক্ষেপ। অনেক সীমাবদ্ধতার মধ্যে ফুটবলের আনন্দভুবন তৈরি করাও কঠিন কাজ।

ফুটবলকে ভালোবেসে’ তিনি আরো এক মেয়াদে থাকতে চান ফুটবলের শিরোমণি হয়ে। কিন্তু চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিচ্ছেন তাঁর খেলোয়াড়ি জীবনের দুই সতীর্থ বাদল রায় ও শফিকুল ইসলাম মানিক।

মানিক নিজেকে ‘আন্ডারডগ’ ভাবছেন আর শারীরিকভাবে অসুস্থ বাদল মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের নাটকে নিভৃতে সরে গিয়েও আছেন সভাপতি নির্বাচনে। গত দুই দিনে ভোটারদের সঙ্গে যোগাযোগ করে নীরব ‘ভোট-বিপ্লবে’র প্রত্যাশায় আছেন এই তারকা।

তাঁর প্রত্যাশায় জল ঢেলে দিতে মানিকের উপস্থিতি। তা ছাড়া বাদলের অসুস্থতা ও ভোটের নানা সমীকরণে ফেভারিট কাজী সালাউদ্দিন। এর পরও ‘বিগ ম্যাচে’র চাপ অনুভব করে কিংবদন্তি বলছেন, ‘সব সময় নির্বাচন করেই জিতেছি, সুবাদে একরকম আত্মবিশ্বাস আছে।

এস এস