ন্যাভিগেশন মেনু

ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানির আবেদন


পেঁয়াজের এই দুমূল্যের বাজারে গত ২৬ ফেব্রুয়ারি ভারত পেঁয়াজ রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করার পরপরই পেঁয়াজ আমদানি করতে তৎপর হয়ে পড়েছেন বাংলাদেশি আমদানিকারকরা।

ইতোমধ্যেই ভারত থেকে ২৫ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির জন্য উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রের কাছে ইমপোর্ট পারমিটের (আইপি) আবেদন করেছেন আমদানিকারকরা।

হিলি স্থলবন্দরের পেঁয়াজ আমদানিকারকরা জানান, অভ্যন্তরীণ বাজারে পেঁয়াজের সংকট ও মূল্যবৃদ্ধির কারণে ভারত গত বছর ২৯ সেপ্টেম্বর থেকে পেঁয়াজ রফতানি বন্ধ করে দেয়। দীর্ঘ পাঁচ মাস বন্ধ থাকার পর গত ২৬ ফেব্রুয়ারি পেঁয়াজ রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ঘোষণা দেয় দেশটি। এখন দেশের বাজারে পেঁয়াজের সরবরাহ স্বাভাবিক করতে ও মূল্য নিয়ন্ত্রণে আনতে একদিন পরেই বন্দর দিয়ে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানির জন্য অনুমতি চেয়ে উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রে আবেদন করেছেন বন্দরের আমদানিকারকরা।

এ পর্যন্ত হিলি স্থলবন্দরের আমদানিকারকরা ২৫ হাজার টনের মতো পেঁয়াজ আমদানির জন্য অনুমতি চেয়ে আবেদন করেছেন। আরও অনেক আমদানিকারক আবেদন করবেন বলে জানিয়েছেন পেঁয়াজ আমদানিকারক মাহফুজার রহমান।

হিলি স্থলবন্দর উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রের কোয়ারেন্টাইন প্যাথোলজিস্ট মাহমুদুল হাসান মুসা জানান, ‘ভারত পেঁয়াজ রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের পরপরই ইতোমধ্যে অনেক আমদানিকারক পেঁয়াজের ইমপোর্ট পারমিটের আবেদন করেছেন। তবে আবেদন অনলাইনের মাধ্যমে হওয়ায় আমরা এখন বলতে পারছি না কে কতটুকু আমদানির জন্য করছেন। আর আইপি ইস্যু করা হবে ঢাকা থেকে। তবে এখনও আইপি ইস্যু শুরু হয়নি। আগামী এক-দুই দিনের মধ্যে ইস্যু শুরু হতে পারে।’

এডিবি/