সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে লটারিতে যেসব শিক্ষার্থীদের নাম আসবে না তাদেরকে বেসরকারি স্কুলে ভর্তি হতে হবে বলে জানিয়েছেন মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক প্রফেসর ড. গোলাম ফারুক।
সোমবার (১১ জানুয়ারি) মার্তৃভাষা ইনস্টিটিউটে সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে অনলাইন ভর্তি লটারির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সাংবাদিকের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
এসময় তিনি বলেন, ‘৩৯০টি সরকারি স্কুলে ৫ লাখ ৭৪ হাজার ৯২৯ জন আবেদন করেছে। এর মধ্যে ৭৭ হাজার ১৪০টি আসন শূন্য রয়েছে। ডিজিটাল লটারির মাধ্যমে তাদের ভর্তি নির্বাচন করা হবে।’
এ ডিজিটাল লটারির সার্বিক কারিগরি সহায়তা করেছে টেলিটক বাংলাদেশ। টেলিটকের সফ্টওয়্যারের যথার্থতা যাচাই বাছাই করেছে বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল।
এ প্রক্রিয়ায় বেসরকারি স্কুলগুলো এবং সম্প্রতি জাতীয়করণ করা অনেক স্কুল স্থানীয়ভাবে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ভর্তি নীতিমালা অনুসরণ করে ভর্তির কাজ লটারির মাধ্যমে সম্পন্ন করছে।
প্রসঙ্গত, করোনা রোধে গত বছরের মার্চ মাস থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখা হয়েছে। স্কুলগুলোতে যেহেতু বার্ষিক পরীক্ষা নেয়া সম্ভব হয়নি সরকারিভাবে এ বছর লটারির মাধ্যমে প্রথম শ্রেণি থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থী ভর্তির সিদ্ধান্ত নিয়েছি সরকার।
এমআইআর/ওআ
