বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে এক কিশোরীকে ধর্ষণ করে মেহেদী হাসান (১৮)।এতে অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে ওই কিশোরী।
বিপাকে পড়ে কিশোরী বিয়ের জন্যও বলতে থাকে মেহেদীকে। কিন্তু এটা জানার পর নিরুদ্দেশ হয়ে যায় মেহেদী। এরই মধ্যে মেয়ের জন্ম দেয় ওই কিশোরী। কিশোরী অবশেষে আইনের আশ্রয় নেয়।
নিজের ভুল বুঝতে পেরে সম্প্রতি ফিরে আসে মেহেদী। সন্তানসহ কিশোরীকে মেনে নেয়। স্ত্রীর মর্যাদা দিয়ে তাকে ঘরে তুলেছে।
এ ঘটনা দেশের উত্তর জনপদ জেলা বগুড়ার ধুনট উপজেলার নিমগাছি ইউনিয়নের বেড়েরবাড়ি গ্রামে।
মামলায় মেহেদী ও তার বাবা ফজলুল বারী এবং নিমগাছি ইউপি চেয়ারম্যান আজাহার আলীকে আসামি করা হয়। পুলিশ আজাহার আলীকে গ্রেপ্তারের পর কারাগারে পাঠায়।
ইউপি চেয়ারম্যান জামিনে মুক্ত হয়ে এক সপ্তাহ আগে কিশোরী ও মেহেদী হাসানের বিয়ে সম্পন্ন করেন।
এস এস
