ন্যাভিগেশন মেনু

হ্যানয়ে জাতীয় শোকদিবস ও বঙ্গবন্ধুর শাহাদাৎবার্ষিকী পালন


বাংলাদেশ দূতাবাস, হ্যানয়, ভিয়েতনামে জাতীয় শোক দিবস ও জাতিরজনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুরর হমানের ৪৫তম শাহাদাৎ বার্ষিকী যথাযোগ্য মর্যাদায় এবং ভাবগম্ভীর পরিবেশে পালন করা হয়। 

দিবসটি পালন উপলক্ষে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত  উত্তোলন, দোয়া ও প্রার্থনা, এক মিনিট নিরবতা পালন, বঙ্গবন্ধুর পোট্রেট-এ ফুল দিয়ে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন, মোমবাতি প্রজ্জলন,  রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী,  পররাষ্ট্র মন্ত্রী, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বাণী পাঠ, আলোচনা ও স্মরণসভা এবং প্রামান্য চিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়।

ভিয়েতনাম-এ নিযুক্ত বাংলাদেশের  রাষ্ট্রদূত মিজ্সামিনানাজ দূতাবাস প্রাঙ্গনে প্রত্যুষে জাতীয় সঙ্গীত সহকারে জাতীয় পতাকা আনুষ্ঠানিকভাবে উত্তোলন করে  জাতীয় শোক দিবসের কর্মসূচীর সূচনা করেন। 

দূতাবাসে কর্মরত কর্মকর্তা ওকর্মচারীগণ এবং তাঁদের পরিবারবর্গ  এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

স্মরণ সভার প্রারম্ভে জাতিরজনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং তাঁর পরিবারের শহীদ সদস্যগণসহ অন্যান্য শহীদদের রূহের মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ দোয়া ও প্রার্থনা করা হয়। 

এ দিবসটি উপলক্ষ্যে   রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্র মন্ত্রী এবং পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর  প্রদত্ত বাণী পাঠ করে শোনানো হয়।

রাষ্ট্রদূত আগত অতিথিদের স্বাগত জানিয়ে বক্তব্য প্রদান করেন।   তিনি তাঁর বক্তব্যে জাতিরজনকের জীবনাদর্শ এবং আমাদের স্বাধীনতা অর্জনসহ সকল সংগ্রামে বঙ্গবন্ধুর অবিসংবাদিত নেতৃত্ব ও অপরিসীম আত্মত্যাগের কথা সশ্রদ্ধচিত্তে স্মরণ করেন। তিনিবলেন বঙ্গবন্ধু রাজনৈতিক স্বাধীনতারপাশাপাশিজনগণের অর্থনৈতিক মুক্তির স্বপ্ন দেখেছিলেন। 

জাতীয় শোক দিবসে তিনি শোককে শক্তিতে রুপান্তরিত করার মাধ্যমে জাতিরজনক বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সুখী ও অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ সোনারবাংলা গড়তে প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত “রুপকল্প-২০২১” বাস্তবায়নের লক্ষ্যে দেশে ও প্রবাসে বসবাসরত সকলের প্রতি উদাত্ত আহবান জানান।  

এস এস