ন্যাভিগেশন মেনু

১০ হাজার টন ময়লা-আবর্জনার বর্জ্য অপসারণে চসিকের পরিচ্ছন্নকর্মীরা


দেশের উদ্ভূত পরিস্থিতিতে গত কয়েকদিনের নগরে প্রায় ১০ হাজার টন ময়লা-আবর্জনা (বর্জ্য) জমে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মুহম্মদ তৌহিদুল ইসলাম।  চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) আওতাধীন বিভিন্ন এলাকার পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রমে অবশেষে গতি ফিরছে।

বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের পরিচ্ছন্ন কার্যক্রম মাঠ পর্যায়ে তদারককালে তিনি এ মন্তব্য করেন। এ সময় চসিকের ভারপ্রাপ্ত প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা আবুল হাশেম সঙ্গে ছিলেন।   পরিচ্ছন্নতা বিভাগের কর্মীদের সাথে নগরীকে পরিচ্ছন্ন রাখার বিষয়ে আলাপ করেন এবং প্রয়োজনীয় দিক-নির্দেশনা দেন তিনি।

চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মুহম্মদ তৌহিদুল ইসলাম বলেন, ‘গত কয়েকদিন আমরা পুরোদমে কাজ করতে পারিনি। ফলে নগরীতে প্রায় ১০ হাজার টন ময়লা-আবর্জনা জমে গেছে। আমাদের মূল চ্যালেঞ্জ হচ্ছে আমাদের প্রতিটি ওয়ার্ড কার্যালয়ই কোন না কোনভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আমাদের পরিচ্ছন্ন কার্যক্রমে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি ওয়ার্ড কার্যালয়ে থাকে। এসব যন্ত্রপাতির প্রায় অর্ধেক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আমাদের লোকবল অক্ষত আছে। আমরা আমাদের কাছে থাকা সচল যন্ত্রপাতি দিয়ে কাজ করছি ‘

তিনি বলেন, 'আশা করছি কয়েকদিনের মধ্যেই নগরীকে পরিচ্ছন্ন করতে পারব। চসিক যে সমস্ত নাগরিক সেবা দেয় সেগুলোকে পুরোদমে সচল করতে আমরা মাঠ পর্যায়ে তদারকি করছি। ইতোমধ্যে চসিকের বিভাগীয় প্রধানদের নিয়ে সভা করে চসিকের কর্মকর্তা-কর্মচারিদেরদের উপস্থিতি ও দায়িত্বপালন নিশ্চিত করার জন্য নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। পাশাপাশি তাদের কার্যক্রমকে আরো বেগবান করতে পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে।