ন্যাভিগেশন মেনু

‘পুষ্টিকর ও নিরাপদ খাদ্যগ্রহনে গণমাধ্যমের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ’


খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, ‘জনগণকে পুষ্টিকর ও নিরাপদ খাদ্যগ্রহণ সম্পর্কেও সচেতন করতে গণমাধ্যম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। একই সাথে জনগণের কাছে পাথওয়ে ডকুমেন্ট সম্পর্কে সঠিক বার্তা পৌঁছাতে পারে।’

রবিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) ঢাকায় তথ্য ভবন অডিটোরিয়ামে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে ‘জাতিসংঘ ফুড সিস্টেম সামিট ২০২১ এ বাংলাদেশের অংশগ্রহণ বিষয়ে গণমাধ্যমকর্মীদের অবহিতকরণ’ কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন।

এসময় খাদ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা যদি মানুষের মধ্যে সচেতনতা তৈরি করতে না পারি তাহলে লক্ষ্য অর্জনে পিছিয়ে থাকব। টেকসই সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে হলে জনসচেতনতা তৈরি করতে হবে। এক্ষেত্রে গণমাধ্যমকর্মীরা অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে পারেন।’

তিনি বলেন, ‘সকলের জন্য নিরাপদ ও পুষ্টিকর খাবার নিশ্চিত করা বর্তমান সরকারের অন্যতম অগ্রাধিকার। আগামী একদশকে বাংলাদেশের খাদ্য পরিকল্পনাকে বিবেচনায় নিয়ে ন্যাশনাল পাথওয়ে ডকুমেন্ট (পথ নির্দেশকা) তৈরি করা হয়েছে। টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য অর্জন ও অষ্টম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা বাস্তবায়নের মাধ্যমে ক্ষুধামুক্ত দেশ গড়ার চালিকাশক্তি হবে এই পাথওয়ে ডকুমেন্ট।’

মন্ত্রী বলেন, ‘১৯৭৫ সালের পর একটা সময় মানুষকে এক বেলা ভাত খেয়ে জীবন নির্বাহ করতে হয়েছে। সেই বাংলাদেশের মানুষ এখন না খেয়ে থাকে না। খাদ্য উৎপাদন থেকে শুরু করে আমাদের সবদিকেই উন্নতি হয়েছে। এবার আমাদের পুষ্টি নিরাপত্তার দিকে নজর দিতে হবে।’

এমআইআর/ওআ