ন্যাভিগেশন মেনু

“স্টার্টআপ বাংলাদেশ”এর অনুমোদন


মন্ত্রিপরিষদের নিয়মিত বৈঠকে “স্টার্টআপ বাংলাদেশ লিমিটেড” নামে সম্পূর্ণ সরকারি মালিকানাধীন একটি সরকারি ভেঞ্চার ক্যাপিটাল কোম্পানির নীতিগত অনুমোদন প্রদান করেছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

সোমবার এই নীতিগত অনুমোদন প্রদান করার আগে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কোম্পানিটির সার্বিক প্রয়োজনীয়তা এবং যুগোপযোগীতা বিবেচনা করেন।

সরকারি মালিকানায় প্রথম ভেঞ্চার ক্যাপিটাল কোম্পানি হিসেবে বাংলাদেশে একটি টেকসই স্টার্টআপ ইকোসিস্টেম তৈরিতে “স্টার্ট আপ বাংলাদেশ লিমিটেড” মুখ্য ভূমিকা পালন করবে এবং সরকারের রূপকল্প-২০২১ বাস্তবায়নের কাজকে আরো এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে যাবে।

কোম্পানিটি প্রতিষ্ঠিত হবার পরে স্টার্টআপ দেরকে মূল্যায়নের প্রেক্ষিতে সীডস্টেজে সর্বোচ্চ ১ কোটি এবং গ্রোথ গাইডেড স্টার্ট আপরাঊন্ডে সর্বোচ্চ ৫ কোটি টাকা বিনিয়োগ করতে পারবে।

বাংলাদেশের স্টার্টআপদের উদ্ভাবনী ধারণাকে ব্যবসায় রুপান্তরিত করে দেশে সরাসরি বৈদেশিক বিনিয়োগ উৎসাহিত করা যেমন সম্ভব তেমনি সম্ভব বেকারত্ব দূরীকরণ, কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং সামগ্রিক ভাবে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন।

২০১৬ সাল থেকে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির মাননীয় উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের নির্দেশনায় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের অধীনে বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন আইডিয়া প্রকল্প বাংলাদেশে স্টার্ট আপ সংস্কৃতি গড়ে তোলার লক্ষ্যে কাজ করছে। ইতোমধ্যে শতাধিক স্টার্ট আপ কোম্পানি কে অনুদান প্রদান করা হয়েছে।

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্‌মেদ পলক স্টার্ট আপদের ফান্ডিং, মেন্টরিং, কো-ওয়ার্কিংস্পেইস, লিগ্যাল সাপোর্ট ইত্যাদি প্রদানের লক্ষ্যে এ কোম্পানি গঠন প্রয়োজন সেটা মন্ত্রি পরিষদসভায় উল্লেখ করেন।

ওয়াই এ/এমআইআর