ন্যাভিগেশন মেনু

২০২৪ মাথায় রেখেই এখনি জোট বাঁধার আহ্বান মমতার


শহিদদের শ্রদ্ধা জানাতে প্রতি বছরের মতো এবারও ২১ জুলাইয়ে আয়োজন ছিল তৃণমূল কংগ্রেসের। তবে করোনার কথা মাথায় রেখে অনুষ্ঠানে কাটছাঁট করা হয়েছে। ভারচুয়ালি বক্তব্য রাখলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

 দেখে নিন কী বললেন তিনি:

দুপুর ৩.০৫: অন্যান্য দলের যাঁরা এসেছেন আজকের বক্তব্য শুনতে তাঁদের ধন্যবাদ: অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।

দুপুর ৩.০২: টাকা দিয়ে চেয়ারে থাকা যায় না। মানবতা দিয়ে থাকতে হয়। ভালবাসা দিয়ে থাকতে হয়।

দুপুর ৩.০১: লক্ষ্য ২০২৪। আড়াই বছর বাকি। এখন থেকেই জোট বেঁধে আলো দেখাতে হবে।

দুপুর ৩: করোনা মিটলে শীতকালে ব্রিগেডে সমাবেশের আয়োজন করা হবে।

দুপুর ২.৫৮: আমরা সবার কথা ভাবি, আপনারা শুধু দলের কথা ভাবেন। তাও অন্যকে বুলডোজ করে। ভারতের উন্নয়ন চাই। আপনারা কিছু করেন না। যাঁরা মানুষের কাজ করছেন, তাঁদের অসুবিধায় ফেলেন আপনারা। আমাদের ঝামেলায় ফেলবেন না। আমরা সবাইকে স্বাস্থ্যসাথী দিই। আমরা সবাইকে বিনামূল্যে চিকিৎসা দিই। পড়ুয়াদের ১০ লক্ষ ঋণ দেই। কৃষকদের ১০ হাজার টাকা করে দিচ্ছি।

দুপুর ২.৫৫: শুধু হিংসা আর বিভিজনের রাজনীতি চান আপনারা। আমরা তা চাই না। আমরা বাংলার মানুষ। আমরা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জমি থেকে এসেছি, স্বামী বিবেকানন্দের মাটি থেকে এসেছি।

দুপুর ২.৫৩: বিজেপি-র মগজে মরুভূমি, তৃতীয় ঢেউ নিয়ে কোনও পরিকল্পনা করেনি। বুরা না মানে মোদিজি। আপনি কি আদৌ জানেন নাকি অমিত শাহ একাই করেন সব। মহব্বত কাম সে হোতা হ্যায় মোদিজি, মন কি বাত সে নেহি।

দুপুর ২.৫০: প্রতিদিন ৩০ মিনিট করে জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধি, করোনা ভ্যাকসিনের আকালের প্রতিবাদে শান্তিপূর্ণ আন্দোলন করুন।

দুপুর ২.৪৫: বিজেপি হাইলোডেড ভাইরাস পার্টি। করোনার থেকেও বিপজ্জনক সব ভাইরাস বিজেপিতে আছে। সুপ্রিম কোর্টকে অনুরোধ পেগাসাস নিয়ে স্বতঃপ্রণোদিত মামলা করার।

দুপুর ২.৪২: বেকারত্ব বেড়ে গিয়েছে। এই যে কৃষকরা এত মাস ধরে বসে আছেন, কেউ কথা শোনে না। উত্তরপ্রদেশে উন্নাওয়ে কী হয়। আরও বিল আনছে যাতে গণতন্ত্র মারা যায়।

দুপুর ২.৪০: করোনায় মনুমেন্টাল ফেলিওর। করোনার দ্বিতীয় ধাপ নিয়ন্ত্রণ না করে, আপনি বাংলায় ডেইলি প্যাসেঞ্জারি করেছেন। বাংলা দেখিয়েছে, সব রাজ্যকে বলছি, যান নিজেদের নেতাদের বোঝান। সবাই মিলে ফ্রন্ট বানান। রোগী মৃত্যুর পর ডাক্তার আসলে কোনও লাভ হয় না। এখন আর সময় নেই।

২৬, ২৭, ২৮ এর মধ্যে কোনও মিটিং ডাকতে পারলে ডাকুন। সবাইকে মিলিয়ে আমরা ইউনাইটেড ইন্ডিয়া করতে চায়। যতদিন বিজেপিকে দেশছাড়া না করতে পারি ততদিন রাজ্যে রাজ্যে খেলা হবে। গোটা দেশে খেলা হবে।

দুপুর ২.৩৫: আমাদের নিজেদের স্বার্থ ভুলতে হবে। আমাদের একটাই স্বার্থ, মানুষকে বাঁচানো, দেশকে বাঁচানো, সব রাজ্যকে বাঁচানো। আমাদের এক হতে হবে।

দুপুর ২.৩০: যতদিন বিজেপিকে দেশছাড়া না করতে পারি ততদিন রাজ্যে রাজ্যে খেলা হবে। গোটা দেশে খেলা হবে।দুপুর ২.২৫: ২৪-এ কী হবে জানি না। কিন্তু আমাদের এখন থেকে প্রস্তুত হতে হবে। আমাদের ফোন ট্যাপ হচ্ছে। স্পাইগিরি করার জন্য এত টাকা। পেগাসাস ডেনজারাস, ফেরোসাস আপনি কখন ঘুমোচ্ছেন, কখন খাচ্ছেন সব দেখা যাবে। ওদের মন্ত্রীরাও সেফ নয়।

দুপুর ২.২৩: বাংলায় কোনও ভোট পরবর্তী হিংসা হয়নি। যা হয়েছে ভোটের আগে। বিজেপি সদস্য মানবাধিকার কমিশনে বসে ভুলভাল রিপোর্ট দিয়েছে। গণতন্ত্র বিপজ্জনক জায়গায়।

দুপুর ২.২০:  সকল জাতীয় এবং স্থানীয় নেতাকে ধন্যবাদ। শরদ পাওয়ারজির কাছে কৃতজ্ঞ। সুপ্রিয়া শুলে আছেন। পি চিদম্বরমজি আছেন, দিগ্বিজয় সিংজি আছেন, সমাজবাদী পার্টির রাম গোপাল যাদব, জয়া বচ্চন, আরজেডির মনোজ ঝাঁ। সব দলের প্রতি আমি কৃতজ্ঞ।

সূত্র: সংবাদ প্রতিদিন, কলকাতা

 এস এস