ন্যাভিগেশন মেনু

দর্শনা স্থলবন্দর পরিদর্শনে ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাই কমিশনার


চুয়াডাঙ্গার দর্শনা স্থলবন্দরের কার্যক্রম পরিদর্শন করেছেন ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাই কমিশনার এইচ ই মুহাম্মদ ইমরান।

বুধবার (২১ অক্টোবর) বিকেলে সীমান্তের শূণ্যরেখায় পৌঁছালে চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক নজরুল ইসলাম সরকার, পুলিশ সুপার জাহিদুল ইসলাম তাকে শুভেচ্ছা জানান।

এর আগে তিনি ভারতের পশ্চিমবঙ্গের নদীয়া জেলার গেদে স্থলবন্দর এলাকা পরিদর্শন করেন।

এরপর দর্শনা কাস্টমস কর্তৃপক্ষ, বন্দর বাস্তবায়ন কমিটি, চুয়াডাঙ্গা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি এবং দর্শনা প্রেসক্লাবের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা জানানো হয়।

এরপর তিনি দর্শনা বন্দরের সকল কর্যক্রম ঘুরে দেখেন। তারপর দর্শনা বন্দরে বিজিবি আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে জেলা প্রশাসন, বন্দর বাস্তবায়ন কমিটি, চেম্বার অব কমার্স ও সুধীবৃন্দের সাথে মতবিনিময় করেন।

ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার মুহাম্মদ ইমরান বলেন, স্থলবন্দরগুলো কি অবস্থায় আছে সেগুলো পর্যবেক্ষণ করে দেখছি। দুই দেশের সর্বোচ্চ নেতৃত্ব পর্যায়ে ভালো সম্পর্ক রয়েছে। এখানকার ব্যবসায়ি, যারা স্থলবন্দর বাস্তবায়ন করতে চায় তাদের কথা আমি শুনেছি। সমন্বিতভাবে প্রতিবেদন তৈরি করে উভয় দেশের সরকারের সাথে বসবো।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন, কলকাতায় নিযুক্ত হাই কমিশনার তৌফিক হাসান, কলকাতা হাইকমিশনের প্রথম সচিব শামছুল আরিফ, নয়াদিল্লি হাইকমিশনের কাউন্সিলর শাহেদ আজিম, চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক নজরুল ইসলাম সরকার, বিজিবি-৬ ব্যাটালিয়নের পরিচালক লেঃ কর্ণেল মোহাম্মদ খালেকুজ্জামান, পুলিশ সুপার জাহিদুল ইসলাম, চুয়াডাঙ্গা-৬ বিজিবির উপ-পরিচালক মেজর নিস্তার আহম্মেদ, দামুড়হুদা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা দিলারা রহমান, দর্শনা শুল্ক স্টেশনের ডেপুটি কমিশনার মো. শাফায়াত হোসেন, চুয়াডাঙ্গা চেম্বার অফ কমার্সের সভাপতি ইয়াকুব হোসেন মালিক প্রমুখ।

চুয়াডাঙ্গার দর্শনা ও ভারতের গেঁদে দিয়ে স্থলবন্দরের কর্যক্রম চলমান রয়েছে। এ বন্দর দিয়ে রেলপথে মালামাল আমদানি-রপ্তানি হয়। সড়কপথে পাসপোর্টধারী যাত্রীরা ভ্রমণ করেন। এখন এ স্থলবন্দর দিয়ে সড়ক পথে আমদানি-রপ্তানি চালুর ব্যাপারে দুই দেশের উচ্চ পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ কাজ করছেন।

এস কে/ ওয়াই এ/এডিবি