ন্যাভিগেশন মেনু

যেকোনো ডোজ নেওয়া ব্যক্তিরাই বুস্টার ডোজ হিসেবে ফাইজার নিতে পারবেন


যেকোনো ডোজ নেওয়া ব্যক্তিরাই বুস্টার ডোজ হিসেবে ফাইজার নিতে পারবেন বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক।

 তিনি বলেন, করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে বয়স্ক ও সম্মুখসারীর যোদ্ধাদের বুস্টার ডোজ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এই ডোজ নিতে আসাদের প্রত্যেককেই ফাইজারের টিকা দেওয়া হবে।

রবিবার (১৯ ডিসেম্বর) দুপুরে মহাখালী বিসিপিএস মিলনায়তনে বুস্টার ডোজের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, দেশে আজ থেকে বুস্টার ডোজ দেওয়া শুরু হলো। ষাটোর্ধ্বদের বুস্টার ডোজ দিতে যা যা প্রস্তুতি দরকার, আমরা নিচ্ছি। তবে আমাদের প্রস্তুতি এখনও পুরোপুরি শেষ হয়নি। সুষ্ঠুভাবে এ কার্যক্রম চালাতে আমরা সুরক্ষা অ্যাপ আপডেট করছি। আইসিটি মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, তারা আরেকটু সময় নেবে, আগামী ২৮ ডিসেম্বরের আগে তারা অ্যাপটা আপডেট করতে পারবে না। তাই অ্যাপের মাধ্যমে বুস্টার ডোজের রেজিস্ট্রেশন (নিবন্ধন) এখনই করতে পারছি না। তবে এই মুহূর্তে টিকা কার্ডের মাধ্যমে চলবে। একইসঙ্গে স্বাভাবিক টিকা কার্যক্রমও চলমান থাকবে।

জাহিদ মালেক বলেন, টিকার ফলে দেশ নিরাপদে আছে। মৃত্যুর সংখ্যা এক ডিজিটেই আছে। গতকাল এক শতাংশেরও নিচে এসেছে। এত জনবহুল দেশে খুবই বিরল একটি বিষয়। সবার সহযোগিতায় আমরা কাজটি করে যাচ্ছি। প্রতিটি মানুষকেই যারা প্রাপ্য টিকা দেব।

এর আগে বুস্টার ডোজের টিকা নেন দেশে প্রথম টিকা নেওয়া কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালের সিনিয়র স্টাফ নার্স রুনু বেরুনিকা কস্তা। এরপর স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এবিএম খুরশীদ আলম, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন, আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, মৎস্য ও প্রাণিসম্প মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম, স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বুস্টার ডোজ নেন।