ন্যাভিগেশন মেনু

চমেক হাসপাতালের ব্যবস্থাপনার কমিটির ৯ম সভা অনুষ্ঠিত


চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা কমিটির ৯ম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার সকালে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের অডিটোরিয়ামে ব্যবস্থাপনা কমিটির ৯ম সভায় উপস্থিত ছিলেন ব্যববস্থাপনা কমিটির সভাপতি ও শিক্ষামন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল। এসময় চমেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম আহসান, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. সাহেনা আকতার,     হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্যবৃন্দ, হাসপাতালের বিভিন্ন বিভাগের বিভাগীয় প্রধানবৃন্দ, স্থানীয় গণমাধ্যমের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

চমেক হাসপাতালের ব্যবস্থাপনার কমিটির ৮ম সভায় গৃহীত সিদ্ধান্তসমূহের বাস্তবায়ন ও অগ্রগতি পর্যালোচনা করা হয়। এতে কমিটির ৯ম সভায় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বর্তমান পরিস্থিতি, হাসপাতালের রোগীদের সেবার মান উন্নয়নের উপায়, হাসপাতালের ডাক্তার ও নার্সদের প্রশিক্ষণ, হাসপাতালের ঔষধ ও যন্ত্রপাতির সরবরাহ, হাসপাতালের পরিচ্ছন্নতা ও নিরাপত্তা ব্যবস্থাসমূহ আলোচনায় তুলে ধরা হয়।
 
সভায় সিদ্ধান্তসমূহ-     হাসপাতালের রোগীদের সেবার মান উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে, হাসপাতালের ডাক্তার ও নার্সদের নিয়মিত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হবে, হাসপাতালের ঔষধ ও যন্ত্রপাতির সরবরাহ ব্যবস্থা উন্নত করা হবে, হাসপাতালের পরিচ্ছন্নতা ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও জোরদার করা হবে।

সভাপতির বক্তব্য মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল বলেন, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতাল দেশের অন্যতম বৃহত্তম হাসপাতাল। এই হাসপাতালে প্রতিদিন অসংখ্য রোগী চিকিৎসা নিতে আসেন। হাসপাতালের রোগীদের সেবার মানোন্নয়নে বর্তমান সরকার সর্বাত্মক চেষ্টা করছে।

তিনি বলেন, হাসপাতালের ডাক্তার ও নার্সদের নিয়মিত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হবে। এছাড়াও, হাসপাতালের ঔষধ ও যন্ত্রপাতির সরবরাহ ব্যবস্থা উন্নত করা হবে। হাসপাতালের পরিচ্ছন্নতা ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও জোরদার করা হবে। তিনি সমাজের বিত্তবানসহ সকল স্তরের মানুষ কে দরিদ্র এবং দূরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত রোগীদের কল্যাণে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান। মন্ত্রী চিকিৎসক, নার্সসহ স্বাস্থ্য কর্মীদের নিরলসভাবে মানবতার সেবায় কাজ করার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানান। 

পরিশেষে বিভিন্ন নীতিনির্ধারণী ও নির্দেশনা মূলক বক্তব্য পেশ করেন। সকলের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণের মাধ্যমে একটি সফল সভায় হাসপাতালের ভবিষ্যৎ উন্নয়ন পরিকল্পনা চূড়ান্ত করা হয়।