ন্যাভিগেশন মেনু

দুদকের ২ মামলায় সাহেদের বিরুদ্ধে প্রতিবেদনের দিন ধার্য


অর্থ আত্মসাতের মামলায় রিজেন্ট গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সাহেদের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ১৬ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করেছেন আদালত।

এনআরবি ব্যাংক থেকে হাসপাতালের নামে ঋণ বাবদ দেড় কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচার এবং পদ্মা ব্যাংকের অর্থ আত্মসাতের এই দুই মামলার প্রতিবেদন দাখিলের এ দিন ধার্য হয়েছে।

রবিবার (৩ জানুয়ারি) মামলা দু’টি তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ধার্য ছিল। কিন্তু এদিন মামলার তদন্ত সংস্থা দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) প্রতিবেদন দাখিল করতে পারেনি। তাই আদালত প্রতিবেদন দাখিলের এ দিন ধার্য করেন। 

ঢাকার মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ কে এম ইমরুল কায়েশ প্রতিবেদন দাখিলের এ দিন ধার্য করেছেন।

এদিন অস্ত্র মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত হয়ে কারাগারে থাকা সাহেদকে আদালতে হাজির করা হয়।

গত ২২ জুলাই দুদকের ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১ এ সংস্থাটির সহকারী পরিচালক মো. সিরাজুল হক এনআরবি ব্যাংক থেকে হাসপাতালের নামে ঋণ বাবদ দেড় কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে বাদী হয়ে মামলা করেন।

মামলার আসামিরা হলেন - রিজেন্টের চেয়ারম্যান মো. সাহেদ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ইব্রাহিম খলিল, এনআরবি ব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট (এসএমই ব্যাংকিং) ওয়াহিদ বিন আহমেদ এবং কর্পোরেট হেড অফিসের সাবেক প্রিন্সিপাল অফিসার মো. সোহানুর রহমান।

আপরদিকে পদ্মা ব্যাংকের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে সাহেদসহ আরও চারজনের বিরুদ্ধে ২৭ জুলাই দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয় ঢাকা-১ এ মামলাটি দায়ের করেন দুদক প্রধান কার্যালয়ের উপ-সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ শাহজাহান মিরাজ।

আসামিরা হলেন - পদ্মা ব্যাংকের (সাবেক ফারমার্স ব্যাংক) পরিচালনা পর্ষদের অডিট কমিটির সাবেক চেয়ারম্যান মো. মাহবুবুল হক চিশতী, বকশীগঞ্জ জুট স্পিনার্স লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. রাশেদুল হক চিশতি, রিজেন্ট হাসপাতালের চেয়ারম্যান মো. সাহেদ ও রিজেন্ট  হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ইব্রাহিম খলিল।

মামলায় সাহেদের বিরুদ্ধে ঋণের নামে পদ্মা ব্যাংকের গুলশান করপোরেট শাখা থেকে ১ কোটি টাকা (সুদ আসলসহ ২ কোটি ৭১ লাখ টাকা) আত্মসাতের অভিযোগ করা হয়।

সিবি/এডিবি