ন্যাভিগেশন মেনু

বিজিএমইএ চট্টগ্রাম অঞ্চলের ২০২৪-২৬ মেয়াদের নতুন পরিচালনা পর্ষদের দায়িত্ব গ্রহণ


বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)-এর চট্টগ্রাম অঞ্চলের নবনির্বাচিত প্রথম সহ-সভাপতি সৈয়দ নজরুল ইসলামের নেতৃত্বে নবনির্বাচিত সহ-সভাপতি রাকিবুল আলম চৌধুরীসহ পরিচালকগন ২০২৪-২০২৬ মেয়াদের জন্য বাণিজ্য সংগঠনটির দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন।

এসময় উপস্থিত ছিলেন প্রাক্তন সহ-সভাপতি এ.এম. চৌধুরী সেলিম, প্রাক্তন পরিচালক এস.এম. সাজেদুল ইসলাম, ফরহাদ আব্বাস, এমডি. এম মহিউদ্দিন চৌধুরী, অঞ্জন শেখর দাশ, মোহাম্মদ তানভীর, মোহাম্মদ আতিক, খন্দকার বেলায়েত হোসেন, সাইফ উল্লাহ মনসুর, এনামুল আজিজ চৌধুরী, এ.এম. শফিউল করিম (খোকন), মোঃ হাসান (জ্যাকি) ও বিপুল সংখ্যক গার্মেন্টস মালিকবৃন্দ।

বিজিএমইএ প্রাক্তন প্রথম সহ-সভাপতি শাহাবুদ্দিন আহমেদ বলেন, বিগত পর্ষদ তাদের কর্ম তৎপরতা ও যোগ্য নেতৃত্বের কারণেই চট্টগ্রামে গার্মেন্টস্ শিল্পে শিল্পবান্ধব স্থিতাবস্থা বিরাজ করছে। তাঁরা বিজিএমইএ’র সদস্যদের সেবা প্রদানে অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন। বর্তমান নবীন এবং প্রবীনের সমন্বয়ে গঠিত নতুন কমিটি ভবিষ্যতেও এই শিল্প মালিকদের প্রত্যশা পূরণ করতে পারবো।

বিজিএমইএ প্রাক্তন প্রথম সহ-সভাপতি এস.এম. আবু তৈয়ব বলেন, অভিজ্ঞতার আলোকে বর্তমান পর্ষদের প্রতি তার যথেষ্ঠ আস্থা আছে। গার্মেন্টস সেক্টরের যে কোন সমস্যা সমাধানে বর্তমান পর্ষদ সকল প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখবে। ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্ঠার মাধ্যমে আমাদের উত্তরসুরীদের অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নিয়ে যাবো। প্রয়োজনে বর্তমান পরিচালনা পর্ষদকে যে কোন সময় সার্বিক সহযোগিতা নিয়ে প্রাক্তন নেতৃবৃন্দ এগিয়ে আসবেন।
পুনঃ নির্বাচিত প্রথম সহ-সভাপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম তাঁর বক্তব্যে বিদায়ী পরিচালকবৃন্দের দীর্ঘ পথ চলায় পাশে থেকে সার্বিক সহযোগিতার কথা স্মরণ করেন। সবাই ভবিষ্যতে তাদের লব্ধ অভিজ্ঞতা থেকে নতুন পর্ষদকে পরামর্শ দানে এগিয়ে আসবেন। নতুন সভাপতি এস.এম. মান্নান (কচি) নেতৃত্বে আর্ন্তজাতিক পরিমন্ডলে এই সেক্টরের উত্তরোত্তর সমৃদ্ধিতে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করবে। তিনি বর্তমান বাণিজ্যিক চ্যালেঞ্জিং বিষয়গুলি ঐক্যবদ্ধ ভাবে মোকাবেলার করা হবে।

তিনি তার নতুন পর্ষদের মেয়াদকালে বিজিএমইএ’র সম্মানিত সদস্যদের ঐকান্তিক সহযোগিতা কামনা করেন।

উল্লেখ্য, বিজিএমইএ’র ২০২৪-২০২৬ মেয়াদে পরিচালনা পর্ষদের নির্বাচনে সম্মিলিত পরিষদ ৩৫টি পদে (ঢাকায় ২৬টি এবং চট্টগ্রামে ৯টি পদে) জয়লাভ করে নিরঙ্কুশভাবে বিজয়ী হয়েছে।