ন্যাভিগেশন মেনু

স্বতন্ত্র প্রার্থী সিডিএ’র সাবেক চেয়ারম্যান আবদুচ ছালামের গণসংযোগ

'জনগণের সেবক হিসেবে সংসদে যেতে চাই'


চান্দগাঁও-পাঁচলাইশ-বোয়ালখালী আসনে কেটলি প্রতীকের গণসংযোগ করেছেন সাবেক চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) সাবেক চেয়ারম্যান আবদুচ ছালাম। তিনি গনসংযোগকালে পরিকল্পিত উন্নয়নে সাজাতে কেটলি মার্কায় ভোট চান।

বুধবার চট্টগ্রাম-৮ (চান্দগাঁও-পাঁচলাইশ-বোয়ালখালী) আসনে সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী  আবদুচ ছালাম বলেন, জনগণের সেবক হিসেবে সংসদে যেতে চাই। আমি চাই আমার নির্বাচনী এলাকার সকল মানুষ উন্নয়নের সুফল ভোগ করতে সক্ষম হোক। দশ বছর আমি চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান হিসেবে কাজ করেছি। ৪১টি ওয়ার্ড নিয়ে বিশাল এই মহানগরের সবখানে উন্নয়ন কর্মকান্ড আমি পরিচালনা করেছি। কোথাও কোন অনিয়ম হতে দিইনি। আমার আত্মীয় পরিজন কখনো সিডিএ’র উন্নয়ন কাজে কিংবা এলাকার কোন বিষয়ে কখনোই অনৈতিক প্রভাব দেখায় নাই। বরং আমরা আমাদের পারিবারিক ব্যাবসার মুনাফা থেকে নির্দিষ্ট অংশ দিয়ে মা-বাবার নামে মাবিয়া রশিদিয়া ফাউন্ডেশন গঠন করে দাতব্য সেবা প্রদান করেছি। দুর্যোগে দুর্বিপাকে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছি। উন্নয়ন ও জনকল্যাণেকে ব্রত করে আমার রাজনৈতিক পথচলা। আগামী নির্বাচনে আমাকে জয়যুক্ত করে প্রতিটি এলাকাকে পরিকল্পিত উন্নয়নে সাজানো সুযোগ করে গিতে আমি কেতলী মার্কায় আপনাদের ভোট প্রার্থনা করছি।

উল্লেখ্য, তিনি বুধবার সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত বেপারী পাড়া, হিন্দু পাড়া, হাজীরপুল, শমসের পাড়া, চন্দ্রিমা আকাসিক, খাজা রোড, ফরিদের পাড়া, বহরদারহাট, চুনারঘাট, সানোয়ারা আবাসিক ও মৌলভী পুকুর পাড় এলাকায় ব্যাপক গণসংযোগ করেন।

এরপর তিনি রাতে নারী ও পুরুষ ভোটাদের ব্যাপক উপস্থিতিতে বিভিন্ন এলাকায় উঠান বৈঠকে বক্তব্য রাখেন এসময় কেটলি প্রতীকের প্রার্থী আবদুচ ছালাম বলেন, বিগত বছর গুলোতে দেশের অভূতপূর্ব উন্নতি হয়েছে। বাংলাদেশ আজ উন্নয়নশীল দেশের কাতারে প্রবেশ করেছে। 

মানুষের ক্রয় ক্ষমতা বেড়েছে। প্রধানমন্ত্রীর দূরদর্শী নেতৃত্বে বাংলাদেশের মানুষ আজ সুখী জীবন-যাপন করছে। উন্নয়নের ধারাবাহিকতা রক্ষা করতে হলে শেখ হাসিনাকে আবারও ক্ষমতায় আনতে হবে এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়ন সহযোগী হিসেবে আমাকেও নারী-পুরুষ সবাই ঐক্যবদ্ধ থেকে কেটলি মার্কায় ভোট দিয়ে জয় যুক্ত করতে হবে। ৫নং মোহরা ওয়ার্ডের কাউন্সিলর কাজী নুরুল আমীন মামুন, আওয়ামীলীগ নেতা এস এম আনোয়ার মির্জা, মো. এসকান্দর, রামধান, নুরুল আবছার খান তাঁর সাথে উপস্থিত ছিলেন।